• বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪, ০৯:৫৩ অপরাহ্ন |
  • English Version
শিরোনাম :
যে সমস্ত কাজ করলে আল্লাহর গযব বা অভিশাপ নেমে আসে (শেষ পর্ব); সংকলনে : ডা. এ.বি সিদ্দিক হোসেনপুরে টিসিবির স্মার্ট কার্ড বিতরণ করছেন সৈয়দা জাকিয়া নূর এমপি সামসুল ইসলাম করিমগঞ্জ উপজেলার শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান প্রধান কুলিয়ারচরে নির্মাণ শ্রমিক ইউনিয়নের মে দিবসে র‌্যালি কুলিয়ারচরে মহান মে দিবসে সিএনজি শ্রমিক ইউনিয়নের বর্ণাঢ্য র‌্যালি ও সভা অবশেষে গ্রেপ্তার হলো আলোচিত বাল্কহেডের চালক ভৈরবে নূরানী কয়েল ফ্যাক্টরীতে আগুনে অর্ধকোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি ভৈরবে অজ্ঞাত বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার হোসনপুরে শ্রমজীবী মানুষের মাঝে শরবত ও ঠান্ডা পানি বিতরণ শতাধিক দুর্ঘটনায় অর্ধডজন প্রাণহানি; হোসেনপুরে তিন রাস্তার সংযোগস্থল যেন মরণফাঁদ

হামলাকারীরা গ্রেপ্তার হয়নি গ্রেপ্তার হলেন বাদীর ভাই

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বাদী হেপি ও মা হাফসা আক্তার -পূর্বকণ্ঠ

হামলাকারীরা গ্রেপ্তার হয়নি
গ্রেপ্তার হলেন বাদীর ভাই

# নিজস্ব প্রতিবেদক :-
করিমগঞ্জে মা-মেয়ে ও ছেলেকে পিটিয়ে আহত করেছে প্রতিবেশিরা। করিমগঞ্জ থানায় মামলা হলো। ধরা পড়ছে না আসামিরা। কিন্তু পুরনো মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে গেলেন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বাদী শাহনাজ আক্তার হেপির ভাই হাবিবুর রহমান। পুলিশের ওপর হামলার মামলার অজ্ঞাত আসামি হিসেবে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ওসি মিজানুর রহমান।
মামলার বিবরণে জানা যায়, জমির সীমানা নিয়ে বিরোধে করিমগঞ্জের নিয়ামতপুর ইউনিয়নের হাজীপাড়া গ্রামের বিল্লাল মিয়ার স্ত্রী শাহনাজ আক্তার হেপি, তার মা মোছা. হাফসা আক্তার ও হাফসার ছেলে খলিল মিয়ার ওপর গত ২৩ অক্টোবর হামলা হয়েছে। তাদেরকে রড, শাবল আর লাঠি দিয়ে সারা শরীরে পিটিয়েছে প্রতিবেশি তিন ভাই ওমর ফারুক, মো. ইউসুফ ও আব্দুল মালেক ও তাদের ছেলেরা। এসময় টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার লুট এবং হেপির শ্লীলতাহানি করা হয়েছে বলেও এজাহারে বলা হয়েছে। তারা এখনও জেলা শহরের ২৫০ শয্যার জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
গত ২৮ অক্টোবর শাহনাজ আক্তার হেপি বাদী হয়ে করিমগঞ্জ থানায় ৮ জনের নামে মামলা করেছেন। কিন্তু আসামিরা এখন পর্যন্ত কেউ গ্রেপ্তার হয়নি। আহত বাদী হেপির বড়ভাই হাবিবুর রহমান ঢাকায় টেইলারিংয়ের দোকানে কাজ করেন। তিনি ঢাকা থেকে মা-বোনকে দেখতে ২৪ অক্টোবর বাড়িতে এসেছেন। আর ৩০ অক্টোবর সোমবার ভোর ৩টার দিকে তাকেই পুলিশ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করেছে। আসামি পক্ষ এলাকায় প্রভাবশালী বলে জানা গেছে।
এ ব্যাপারে করিমগঞ্জ থানার ওসি মিজানুর রহমানকে ফোন করলে জানান, মারামারির মামলার সঙ্গে হাবিবুর রহমানের গ্রেপ্তারের কোন সম্পর্ক নেই। ২০২২ সালে পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় একটি মামলা হয়েছিল। সেই মামলায় তার নাম ছিল না। তবে মামলার অজ্ঞাত আসামি হিসেবে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অন্যদিকে হেপির দায়ের করা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তারের জন্যও তাদের বাড়িতে গিয়েছিলেন। ধরতে পারেননি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *